Siddhartha's Blog
A journal of my travel stories, music, and something beyond
Friday 6 May 2022
Puri in May 2022 || Puri Sea Beach || Golden Beach || Day 1
প্রিয় বন্ধুরা. এই প্রাণঘাতী দাবদাহের মধ্যে আমাদের চারদিনের পুরী ভ্রমণের অভিজ্ঞতা নিয়ে বেশ কয়েকটা পর্বে বেড়ানোর গল্প বলব। আজ প্রথম পর্ব। দেখতে থাকুন। আশাকরি ভাল লাগবে।
Saturday 6 November 2021
Birthday Vlog | The Big Day of Khusi's Life | Fun with Friends and Famil...
আর বিলম্ব নয়। এটা আজ 6:30 pm এ YouTube এ আসছে...
Watch our Happy Birthday Vlog
#HappyBirthdayKhusi
#BirthdayGirl
Thursday 27 August 2020
আপনার রঙ্গীন মাছের অ্যাকোয়ারিয়ামে কী ধরনের মাছ রাখবে পারবেন | Fishes You Can Keep in Your Community Tank
Keeping fishes is our obsession. We love them. Pamper them.
Take care of those tiny creatures daily. Watching new fishes at local fish stores inspire us to get one at home. But things we must consider before introducing any new fish to your community tank. Please do watch, like, share and subscribe.
This rule is pretty simple but very effective to keep your fishes live happily forever!
Let's watch the video!!!
Saturday 1 February 2020
Ranchi to Ramgarh to Saraswati Puja, January 2020 Concluded in Great Meriment
![]() |
With my friend, philosopher & guide, Prasenjit - we moved together after a long gap of more than two months!!! |
Well, as obvious in my life, travel is always on the card - traveling to unique places is something I like and get the opportunity to visit rather 'not-so-tourist' friendly places. But love to visit those places as this gives me the best interaction with Common Indians, the most lovable people in this globe!
First of all, I will share few random photos! Here is the picture of a fabulous aquascape crafted by Vikramjit of Aquatic Pet Store, I could have easily stylized it more, but the raw picture captured via mobile will keep authenticity. This guy, a local fish buddy, is a master-mind in crafting aquascape.
![]() |
All Natural High Tech Planted Tank at Aquatic Pet Store |
![]() |
Some beautiful flowers at Ranchi |
![]() |
This fabulous flowers will definitely deserve your appreciation |
![]() |
Behold the Contrast of Color |
![]() |
And here goes the vibrance |
![]() |
All Natural White Flower |
![]() |
This is a snapshot I captured on Bandh Day at Sector -V, Salt Lake City! It was totally like a rest day! |
![]() |
Beautiful Garden maintained at Garden Reach |
![]() |
Beautiful floral decor at BNR |
![]() |
AT SER, Office Complex, Garden Reach |
![]() |
Morning delight - with famous mountaineer, Sri Subinoy Das |
![]() |
With my friend, philosopher & guide, Prasenjit - we moved together after a long gap of more than two months!!! |
![]() |
Beautiful Compound at Ramgarh, Jharkhand |
![]() | |
Landscape at Ramgarh, Jharkhan |
![]() |
Beautiful garden at Ramgarh |
![]() |
The Sun peeped through as we moved along the Highway |
I wish them all the GOOD WISHES i could have for this special day and for many more bright days ahead in their life. So that was really one of the most happening January month ever! Hope to get things going in the coming months as well!
Good night!
Saturday 18 January 2020
বিজ্ঞান অন্বেষা - বিজ্ঞান মেলা ২০১৯ - ২০২০ - এমন আজব মেলা যা দেখলে চমকে যেতে হয় - [Sciece Fair 2019 - 2020 - A fair - Bound to Compel Your Wonder]
সাড়ম্বরে অনুষ্ঠিত হল বিজ্ঞান অন্বেষা - বিজ্ঞান মেলা ২০১৯ - ২০২০! বিগত ২০১৯-এর শেষদিন ও ইংরাজী নববর্ষের প্রথম দিন, অর্থাৎ ৩১/১২/২০১৯ ও ১/১/২০২০ - এই দুই দিন সন্তোষপুরে আয়োজিত হল বিজ্ঞান মেলা। আয়োজক - সন্তোষপুর প্রফেসার সত্যেন্দ্রনাথ বসু সাইন্স সার্কেল। মেলার কর্মসুচি তাক লাগিয়ে দেবার মত। এই মেলায় ছিল বিজ্ঞান মডেল প্রদর্শনী, ভেষজ গাছপালা, তারামণ্ডলের ও সম্পুর্ন বিনামূল্যে শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য পরীক্ষার সুযোগ। এছাড়াও চমকে দেবার মতো অনুষ্ঠান - ভুতেদের আজব কাণ্ডকারখানা ও প্লানচেট।
মেলার একটি ভিডিও করেছিলুম, আশাকরি ভাল লাগবে।
ভিডিও টি কেমন লাগল জানাবেন। আর YOUTUBE - এ লাল SUBSCRIBE বোতামটি TAB করে আমার চ্যানেলে SUBSCRIBE করতে আর BELL ICON PRESS করতে ভুলবেন না!
ভাল থাকবেন, নতুন বছর শুভ হোক!
[ Happy new year! Wish you all a belated Happy New Year! Like previous years, we, the members of Santoshpur Prof. Satyendranath Bose Science Circle welcomes the New Year in our unique style. We organised Science Fair 2019 - 2020. A fair that is totally different from any traditional fair. In this fair, science models and exhibits are demonstrated. There is the prestigious Winner Award for Science Model which includes Cash Reward of Rs. 6000/-. There were contests on Quiz, Drawings, Cooking - for Women Engagement & Women Empowerment, and Dance. Plus, there were Science Shows, and anti-superstition programs like Ghosts and Planchets. Overall, kudos to the organisers for innovative concept and ensuring massive involvement of local people mostly lacking formal education and belonging to under privileged class.
A total of 300+ competitors were awarded on stage to keep them motivating for good works. Please watch my YouTube Video and SUBSCRIBE to my YOUTUBE Channel and SHARE this story to help us work together for a better tomorrow.]
Tuesday 24 December 2019
নতুন কিছু - A pictorial Review of Sector - V, Salt Lake City
![]() |
লবণ হ্রদের পথে |
লবণ হ্রদ জায়গাটা বেশ ভাল। কেমন যেন অন্য কলকাতা। কেমন বিশাল বিশাল ইমারত, ঝাঁ - চকচকে রাস্তা, বিশেষ এই সেক্টর - ফাইভ তো তাক লাগিয়ে দেবার মত। সবথেকে ভাল এখানকার একাধিক ঝিল। কেমন টলটলে জল, পাশে পরিচ্ছন্ন পায়ে হাটা পথ। সকালের দিকে বিশেষ লোকজন দেখবে না। তবে একটু বেলা বাড়লেই অফিস-কর্মীর ভিড়।
![]() |
সুবিশাল ইমারত |
না, সাবেক আমলের অফিস পাড়ার হাফাতে-হাফাতে পেটমোটা বড়বাবু এখানে বড় একটা দেখবে না। বরং এখানে দেখা যায় তারুণ্যে উজ্জ্বল সতেজ কর্মী গোষ্ঠী। এনারা দেশ-বিদেশের নানাবিধ গুরুত্বপূর্ণ সফটওয়ার প্রোজেক্টে যুক্ত।
![]() |
সুসজ্জিত বাগান |
সকালে এনাদের আড্ডায় শুনেছি হাই-এন্ড প্রযুক্তি নিয়ে চর্চা চলছে। সিনিয়ররা জুনিয়রদের বিভিন্ন কাজ বোঝাচ্ছেন। বারবার থ্রি-এডিট ছবির সেই দৃশ্য-টা মনে পড়ে। জগতের সর্বত্র জ্ঞানের বণ্টন হচ্ছে, কেন নিজেদের আবদ্ধ রাখব ছোট একটা গণ্ডির মধ্যে!!!
সন্ধ্যার লবণ হ্রদের অন্য রূপ! সন্ধ্যার দিকে শিফট পরিবর্তনের সময়। যখন একদল ফিরছে বাড়ির দিকে, আরেকদল এখন লবণ হ্রদ মুখি। নাইট শিফট-এ কাজের জন্য। মনে হবে চব্বিশ ঘণ্টাই এখানে কর্ম-প্রবাহ চলছে।
![]() |
সুবিশাল ঝিল |
এটাই হয়ত পরিবর্তিত কলকাতা তথা ভারতবর্ষের নবতম প্রতিচ্ছবি।
কিছু ছবি তুলেছিলাম, শেয়ার করলাম।
Monday 23 December 2019
এটা হাসপাতাল - দাদা, গান টা বন্ধ করুন
ড্রাইভার দাদা - দাদা, গান টা বন্ধ করুন।
আমি - কেন?
ড্রাইভার দাদা - না, মানে এটা তো হাসপাতাল, তাই বলছি।
![]() |
হাসপাতাল সংলগ্ন সেই বাগান |
এখন তো চারদিক অশান্ত - দেশ জুড়ে ক্যা-এন-আর-সি নিয়ে বিক্ষোভ, এর মধ্যেই গত শনিবার হাসপাতালে গেছিলাম। সেখানে কিন্তু কোনও বিক্ষোভের আঁচ নেই। সেই একদল মানুষের অসুস্থ মানুষকে সুস্থ করে তোলার ক্লান্তিহীন প্রয়াস; সেই এমারজেন্সির সামনে যন্ত্রণা-কাতর রোগী ও তাদের আশা-আশঙ্কায় দোলা আত্মীয় পরিজন; সেই করিডর দিয়ে ব্যস্ত যাতায়াত। কোনও ছবি বদলায় নি। দেশের যখন ছয় - সাতটি রাজ্যে ইন্টারনেট স্তব্ধ, প্রায় কার্ফু জারির মতো হাসপাতাল - দেশের সর্বত্র যখন ক্যা ও এন - আর - সি নিয়ে এত বিতর্ক - চায়ের দোকান, সরকারী - বেসরকারী দপ্তর, পাড়ার মোড়ে - ঘরের ভিতর থেকে ব্যস্ত জনপদ সর্বত্র - তার কোন ছাপ হাসপাতালে নেই।
সে চলছে ঠিক আগের মত। সেখানে যারা এসেছে, রোগী- তাঁদের আত্মীয়, হাসপাতাল কর্মী এবং ডাক্তার বাবু - কারো আচরণে কোন পরিবর্তন লক্ষ্য করলাম না। ঠিক আগের মতোই চলছে সবকিছু।
সে চলছে ঠিক আগের মত। সেখানে যারা এসেছে, রোগী- তাঁদের আত্মীয়, হাসপাতাল কর্মী এবং ডাক্তার বাবু - কারো আচরণে কোন পরিবর্তন লক্ষ্য করলাম না। ঠিক আগের মতোই চলছে সবকিছু।
এটাই জীবনের বাস্তবতা।
আমার ক্ষেত্রে অবশ্য এই হাসপাতালের সঙ্গে অনেক স্মৃতি জড়িয়ে।
বাবার হাত ধরে ছোটবেলায় আসতাম হাসপাতালে। না ঠিক হাসপাতালে হয়। হাসপাতাল চত্বরের পাশ দিয়ে বয়ে চলা গঙ্গার ঘাটে, সেখানে স্টিমার চলত। খুব সম্ভবত রেল থেকে-ই এই ফেরি পরিষেবা দেওয়া হত। গঙ্গার এপার - থেকে - ওপার যাত্রী পরিবহন। গঙ্গার পাশে-ই আছে ভবতারিণী মা-কালীর মন্দির। তারপর এখানে মাদ্রাসী দোকানে ধোসা - ইডলি খাওয়া। ক্যান্টিন-টি এখনও আছে, মন্দির-টিও, তবে ফেরী পরিষেবা বোধকরি বন্ধ।
সেই ছোটবেলা থেকে এখানে আসছি।
![]() |
ফুলের সজ্জা |
আমার প্রথম চশমা যে ভদ্রলোক বানিয়েছিলেন - সেই ঘোষকাকুর নাম আজও মনে পড়ে, চেহারাও। প্রবল পাণ্ডিত্য, দক্ষতা আর যত্ন নিয়ে চশমা বানাতেন। বিভিন্ন সময় ছোটখাটো দেহ-মেরামতের জন্য এখানে এলেও, আমরা এই চত্বরে চিকিৎসার জন্য কম আসতাম, বেশী আসতাম সান্ধ্য-ভ্রমণের জন্য। জায়গাটা যে কি পরিপাটি করে সাজান সে আর বলে বোঝাতে পারব না। প্রত্যেক ঋতুতে যথোপযুক্ত ফুলের বাগান, চারিদিক পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন, ঘন সবুজ গালিচা বিছান মাঠ - ভীষণ নিবিড় আনন্দের অনুভূতি দিত এই হাসপাতাল সংলগ্ন এলাকাটি।
মায়ের কিছু চিকিৎসা এখানে হলেও ( এবং বলা-বাহুল্য প্রতি ক্ষেত্রেই ডাক্তারবাবু - ও - অন্যান্যদের সীমাহীন
যত্ন-পরিচর্যার একাধিক প্রমাণ পেলে-ও ) এই হাসপাতালের মানবিক মুখের অবিস্মরণীয় প্রতিচ্ছবি দেখলুম বাবার মৃত্যুর সময়। একজন সাধারণ রেলকর্মীর জীবনের শেষ-যাত্রা যে বহুলাংশে যন্ত্রণা - বিহীন হয়েছিল, তা এখানকার চিকিৎসক-ও- সকল কর্মীর অনবদ্য প্রচেষ্টার জন্যই সম্ভব হয়। নিজের চোখে দেখেছি, প্রতি ঘণ্টায় বাবাকে দেখে যেতেন ডাক্তারবাবুরা। শেষ কয়েকদিন, প্রায় ২৪ - ঘণ্টা-ই ডাক্তারবাবুরা বাবার দিকে নজর রাখতেন। প্রায় দু-মাস চিকিৎসার পর বাবা ইহ-জগতের সকল দায়ভার মুক্ত হন।
ভাবা যায় না। ভোলা যায় না।
সবচেয়ে আশ্চর্য, বাবার মৃত্যুর পর এখানকার ওয়ার্ড-বয়দের চোখে জল দেখেছিলাম।
সেই ওয়ার্ড-বয় টিকে সেদিন-ও দেখলুম, সেই একই রকম সাজান বাগান, পরিচ্ছন্ন পরিবেশ! শুধু বাবা আজ আর নেই। কালের নিয়ম মেনেই বাবা এখন আমাদের স্মৃতির মণিকোঠায়।
পরিশেষে আবার বলি, ড্রাইভার-দাদা যখন বললেন এটা হাসপাতাল, কথাটায় আমার কেমন খটকা লাগল। এটা কি সত্যি হাসপাতাল, অন্তত আমাদের কাছে? বোধহয় না। রেল হাসপাতাল চত্বরের প্রতিটি কোনায় এত স্মৃতি জড়িয়ে আছে - আমার কাছে এটি বোধহয় জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য স্মৃতিসৌধ।
![]() |
নাম জানা হয়নি তাহাদের |
Subscribe to:
Posts (Atom)